
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সোশ্যাল কমিউনিটি প্লাটফর্ম হলো ফেসবুক। নিজেদেরকে সবসময় লেটেস্ট নিউজে আপডেট রাখতে প্রায় সকলেই এখন ফেসবুক ব্যবহার করে। তাছাড়া ফেসবুকের সাহায্যে বন্ধু-বান্ধবদের মাঝে যোগাযোগ স্থাপন এবং বিভিন্ন ধরণের তথ্য আদান প্রদান করা যায়। এজন্যই ফেসবুক হয়ে উঠেছে সকলের নিত্যদিনের সঙ্গী।
২০২০ সালের জরিপে দেখা যায় ফেসবুকে প্রতি মাসেই ২.৫০ বিলিয়িন এক্টিভ ইউজার আছে। যা অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়াগুলো থেকে অনেক বেশী। ফেসবুক যেহেতু একটি ওপেন সোর্স প্লাটফর্ম, যা সবার জন্যই উম্মুক্ত। তাই এখানেও আমাদের স্বাভাবিক জীবনযাপনের মতই ভীন্ন ধর্মী মানুষের বসবাস রয়েছে।ফেসবুকের ইউজারদের মাঝে আবার ভালো মন্দও আছে।
ভালো লোকেরা কখনই কারো অনিষ্টে লিপ্ত হয় না। কিন্তু মন্দ লোকের অনিষ্ট থেকে বাঁচার জন্য ভালো লোকদেরকে সর্বদায় কষ্ট করতে হয়। ফেসবুকের এই বিশাল পার্টফর্মকে কেন্দ্র করেই অনেক অসাধু মানুষের জন্মও হয়েছে। যাদের অনিষ্টে অগণিত সাধারণ ইউজারদের চোখের পানি ঝরাতে হয়।
প্রথমে বলে রাখা ভালো, অনলাইনের কোনো কিছুই ১০০% সিকিউর নয়। যে কোনো সময় তা ক্র্যাশ করতে পারে। গুগল, ইয়াহু -এর মতো বড় বড় সার্চ ইঞ্জিনগুলোও অতীতে ক্র্যাশ হওয়ার ইতিহাস আছে। তবে ধীরে ধীরে তাদের সিকিউরিটির জন্য বিশেষ প্রদক্ষেপ নিয়েছে। ফেসুবক কর্তৃপক্ষও ইউজারদের একাউন্ট সিকিউরটির জন্য সর্বদায় কাজ করে আসছে।
ফেসবুক একাউন্ট সুরক্ষিত রাখতে করণীয় কী?
ফেসবুকে একটি একাউন্ট খোলার সাথে সাথেই একাউন্টটি পুরোপুরি সিকিউর না। তবে ফেসবুকের কর্তৃপক্ষ এমন কিছু অপশন রেখেছে, যেগুলো ব্যবহার করে একটি একাউন্টকে সর্বোচ্চ সিকিউর করা যায়। যেটা আমাদের বেশির ভাগ ইউজারেরা করিনা। এজন্যই দেখা যায় সামান্য ঝড়-বাতাসেই আমাদের একাউন্ট গায়েব হয়ে যায়। অর্থাৎ, হ্যাক বা ক্র্যাশ হয়ে যায়। তাই যে কাজগুলো আপনাকে করতে হবে…