অনলাইন ইনকাম এর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ টপিক হলো ফ্রিল্যান্সিং। বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ দ্বিতীয় বৃহত্তম ফ্রিল্যান্সারের দেশ। আর ইন্ডিয়া হলো প্রথম। শিক্ষিত সমাজের বড় একটা অংশ ফ্রিল্যান্সিং এর সাথে জরিত। আসলে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহ কি কি, তা জানার আগ্রহ প্রায় সকলেরই আছে।
শুরুতেই ফ্রিল্যান্সিং কি তা জেনে নিই। ফ্রিল্যান্সিং হলো একটি মুক্ত পেশা। যেই পেশাটি সমাজের যে কোন শ্রেণির মানুষ করতে পারে। ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য উচ্চ মানের একাডেমিক যোগ্যতার প্রয়োজন হয় না। তবে শিক্ষার প্রয়োজন রয়েছে।
কর্ম ভিত্তিক অনলাইন ইনকাম এর পুরো জগতটাকে ’ফ্রিল্যান্সিং’ বলা যায়। ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য আপনাকে যে কোন বিষয়ে অভিজ্ঞ হতেই হবে। অর্থাৎ, আপনাকে কম্পিউটার কেন্দ্রিক এমন কোন কাজ শিখতে হবে যা ইন্টারনেটে করা যায়।
পড়ার সাজেশনঃ
► ওয়েবসাইট তৈরি করতে কি কি লাগে?
► সেরা ১০ টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট
‘ফ্রিল্যান্সিং’ শব্দটি ’চাকরি’ শব্দের সাথে তুলনা করা যায়। বাস্তব জীবনে কোন প্রতিষ্ঠানের হয়ে কাজ করাকে আমরা ‘চাকরি’ বলে থাকি। ইন্টারনেটের সাহায্যে সেই কাজ গুলোই যখন কোন প্রতিষ্ঠানের জন্য করা হয়, তখন ’চাকরি’ শব্দের বিপরীতে সেটাকে “ফ্রিল্যান্সিং” বলে সম্বোধন করা হয়।
ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহ কি কি?
ইতোমধ্যেই বলা হয়েছে ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজের নাম নয়। ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য আপনাকে কাজ শিখতে হবে। ফ্রিল্যান্সিং যেহেতু কম্পিউটার কেন্দ্রিক কাজ, সেহেতু আপনাকে কম্পিউটার শিখতে হবে। আর কম্পিউটার শেখার জন্য বিভিন্ন সফটওয়্যারের কাজ শেখার প্রয়োজন হবে।
ফ্রিল্যান্সিং করার যেই কাজ সমূহ সবচেয়ে চাহিদা সম্পূর্ণ আমরা সেই সমস্ত কাজ সমূহকেই উপস্থাপন করতে চেষ্টা করেছি। চলুন জেনে নিই ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহ কি কি এবং তার আদ্যোপান্ত।
(১) কম্পিউটার প্রোগ্রামিং
অনলাইন ভিত্তিক যত কাজ আছে, তারমধ্যে কম্পিউটার প্রোগ্রামিং সবচেয়ে চাহিদা সম্পূর্ণ কাজ। কম্পিউটার প্রোগ্রামিং মূলত সফটওয়্যার তৈরি এবং সফটওয়্যার ম্যানেজ করার কাজকে বুঝানো হয়।
প্রোগ্রামিং বলতে মেশিন ভাষা। মানুষের ভাষা যেমন বিভিন্ন বর্ণ ও শব্দের মাধ্যমে প্রয়োগ এবং প্রকাশ করা হয়। ঠিক তেমনী কম্পিউটারকে বুঝানোর জন্য তার মেশিনকে একটি নির্দিষ্ট ভাষা প্রয়োগ করতে হয়। যেই ভাষাকে ‘প্রোগ্রামিং ভাষা বা মেশিন ভাষা’ বলা হয়। প্রোগ্রামিং ভাষা গুলোর মধ্যে রয়েছেঃ
- জাভা
- সি -প্রোগ্রামিং
- পাইথন
- সি + + প্রোগ্রামিং ইত্যাদি।
এগুলো ছাড়াও আরো বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ভাষা রয়েছে। ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহের মধ্যে প্রোগ্রামিংকে সবার উপরের স্থানে রাখা যায়। প্রোগ্রামিং ভাষা দিয়ে যে শুধুমাত্র কম্পিউটারের জন্য সফটওয়্যার তৈরি করা হয় তা কিন্তু নয়। কম্পিউটার ছাড়াও প্রোগ্রামিং ভাষাকে বিভিন্ন ডিজিটাল ডিভাইসে ব্যবহার করা হয়।
পড়ার সাজেশনঃ
► স্টুডেন্ট অনলাইন ইনকাম করার সেরা ৫ উপায়
► ঘরে বসে টাকা আয় করতে চাই | জেনে নিন উপায়
‘প্রোগ্রামিং’ এর সাথে ‘কম্পিউটার’ শব্দটি যুক্ত করার কারণ হলো, যে কোন ডিজাইন ডিভাইসে প্রোগ্রামিং ভাষা প্রয়োগ করার জন্য কম্পিউটারে সাহায্য নিতে হয়। এজন্যই প্রোগ্রামিংকে জুড়ালো ভাবে উপস্থাপন করার জন্য ‘কম্পিউটার প্রোগ্রামিং’ বলা হয়।
কম্পিউটার প্রোগ্রামিং শেখার মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন ডিজিটাল ডিভাইসের জন্য কাজ করতে পারবেন। তারমধ্যে যেমনঃ
- কম্পিউটার
- ল্যাপটপ
- স্মার্টফোন
- রাডার
- রোবট ইত্যাদি
কম্পিউটার প্রোগ্রামিং মূলত অতি উচ্চ মানের এডভান্স লেভেলের কাজ। যে কারণে এই ধরণের কাজের প্রতিটি প্রজেক্টে হাজার হাজার ডলার বাজেট থাকে। ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহের মধ্যে কম্পিউটার প্রোগ্রামিং নিঃসন্দেহে সবচেয়ে উন্নত মানের।
তবে কম্পিউটার প্রোগ্রামিংটা সবার জন্য নয়। কেননা, এটা অতি এডভান্স হওয়ার ফলে একাডেমিক ভাবেও শিক্ষার গুরুত্ব রয়েছে। তবে আপনি যদি কম্পিউটার প্রোগ্রামিং এ পারদর্শী হন তবে ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কম্পিউটার প্রোগ্রামিংকে বেছে নিতে পারেন।
(২) ওয়েব ডিজাইন
ওয়েবসাইট ডিজাইন বিষয়টি কম্পিউটার প্রোগ্রামিং ক্যাটারির একটি অংশ। তবে ওয়েব সফটওয়্যার যেহেতু সম্পূর্ণ ইন্টারনেট কেন্দ্রিক, তাই বিষয়টি আলাদা ভাবে উপস্থাপন করার প্রয়োজবোধ করছি।
ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহের মধ্যে ওয়েব ডিজাইনকে দ্বিতীয় স্থানে রাখা যায়। কেননা, ফ্রিল্যান্সিং পেশাগুলোর মধ্যে ওয়েব ডিজাইন টপ লেভেলের একটি কাজ। চাহিদার দিক দিয়েও ফ্রিল্যান্সিংয়ে অন্যতম অবস্থান ধরে রেখেছে। ওয়েব ডিজাইন মূলত ওয়েব সফটওয়্যার বা ওয়েবসাইট তৈরির কাজ।
এই কাজটিও করার জন্য কোডিং সিস্টেম ব্যবহার করে বিভিন্ন প্রোগ্রাম রচনা করতে হয়। ওয়েবসাইট তৈরির কাজে যেই ধরণের কোডিং বা ভাষা ব্যবহার করা হয় তার কিছু উদাহরণ নিম্নরূপঃ
- এইচটিএমএল
- সি এস এস
- জাভাস্ক্রিপ্ট
- জেকুয়েরি
- পিএইচপি ইত্যাদি।
ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহের মধ্যে ওয়েবসাইট ডিজাইন চাহিদার দিক দিয়ে অন্যতম। ওয়েবসাইট ডিজাইন এর প্রত্যেকটা প্রজেক্ট এর কাজে শত ডালার থেকে হাজার ডলার ছাড়িয়ে যায়।
পড়ার সাজেশনঃ
► অনলাইনে ইনকাম বাংলাদেশী সাইট
► ফ্রিল্যান্সিং কি হালাল নাকি হারাম?
আপনি যদি ওয়েব ডিজাইন প্রোপারলি শিখতে পারেন, তবে বাংলাদেশ থেকেই অনেক উন্নত মানের ক্যারিয়ার বিল্ড করতে পারবেন। আর ফ্রিল্যান্সিং করার জন্যও ওয়েব ডিজাইনের চাহিদা বেশ উন্নত পর্যায়ে রয়েছে।
(৩) গ্রাফিক্স ডিজাইন
সমাজের যে কোন শ্রেণির মানুষ গ্রাফিক্স ডিজাইন এর সাথে পরিচিত। জীবন চলার পথে আমাদের প্রায় সবাইকেই গ্রাফিক্স ডিজাইন এর শরণাপন্ন হতেই হয়। শিক্ষাঙ্গন থেকে শুরু করে অফিস, আলাদত এবং আমাদের পার্সোনাল লাইফেও গ্রাফিক্স ডিজাইন বিভিন্ন ভাবে কাজে লাগে।
গ্রাফিক্স মূলত নকশা তৈরির কাজকে বুঝানো হয়। তবে বর্তমানে এটি শুধামাত্র ‘নকশা’ তৈরির কাজে সীমাবদ্ধ নেই। ছবি, ইমেজ, বই, খাতা, কলম থেকে শুরু করে প্রায় সব ক্ষেত্রেই গ্রাফিক্স এর ব্যবহার দেখা যায়।
গ্রাফিক্স ডিজাইন এর অন্তর্ভুক্ত কিছু কাজের নাম নিচে উল্লেখ করা হলোঃ
- লোগো ডিজাইন
- প্রচ্ছদ ডিজাইন
- পোস্টার ডিজাইন
- ব্যানার ডিজাইন
- টি-শার্ট ডিজাইন
- ব্যাগ ডিজাইন
- বিজনেস কার্ড ডিজাইন ইত্যাদি।
ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহের মধ্যে গ্রাফিক্স ডিজাইন চাহিদার দিক দিয়ে অনেক এগিয়ে। আপনি যদি গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে পারেন, তবে অনলাইন থেকে ঘরে বসেই ইনকাম করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ সমূহের মধ্যে গ্রাফিক্স ডিজাইন চাহিদার দিক দিয়ে ভালো অবস্থানে রয়েছে।
(৪) এসইও
এসইও হলো ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটি গুরুত্বপূর্ণ পার্ট। এসইও এর পূর্ণরূপ হলো ‘সার্চ ইঞ্জিন অপটি মাইজেশন’। অর্থাৎ, কোন ওয়েবপেজকে সার্চ ইঞ্জিনের সাথে যথাযথভাবে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার নাম এসইও।
এসইও এর মূল টার্গেট হলো ওয়েবপেজকে সার্চ ইঞ্জিনের রেজাল্ট পেজে রেংক করানো। সার্চ ইঞ্জিন বলতে গুগল, বিংগ, ইয়াহু, বায়দু ইত্যাদি।
ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহের মধ্যে এসইও চাহিদার দিক দিয়ে খুব ভালো অবস্থানে রয়েছে। সকলেই জানেন, এখন ডিজিটাল বাণিজ্যের পুরো যৌবন চলছে। চারদিকে ইন্টারনেট ভিত্তিক ব্যবসার উদ্যম। এজন্য এসইওর গুরুত্ব ক্রমন্বয়ে বেড়েই চলছে।
পড়ার সাজেশনঃ
► লেখালেখি করে আয়
► কিভাবে ব্লগিং শুরু করবো?
এসইওর মাধ্যমে বিভিন্ন কন্টেন্টকে অপটিমাইজ করা হয়। অর্থাৎ, কন্টেন্ট সার্চ রেজাল্টে ভালো পার্ফর্মেন্স করার যে শর্তগুলো রয়েছে তা এসইওর মাধ্যমে পূরণ করা হয়।
এসইওর প্রত্যেকটা প্রজেক্ট এর জন্য বেশ ভালো অংকের টাকা নির্ধারণ থাকে। আপনি যদি যথাযত ভাবে এসইও শিখতে পারেন, তবে ফিল্যান্সিং করার জন্য এসইও খুবই সম্ভাবনাময় একটি অনলাইন জব হতে পারে।
(৫) কন্টেন্ট রাইটিং
ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কন্টেন্ট রাইটিং খুবই চাহিদা সম্পূর্ণ একটি কাজ। তবে কন্টেন্ট রাইটিং মূলত লেখকদের জন্য। অর্থাৎ যারা ভাষার গ্রামার এবং শব্দচয়ন যথাযথভাবে করতে পারে।
আপনি যদি লেখালেখি করতে পছন্দ করেন, তবে ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কন্টেন্ট রাইটিংকে নির্দ্বীধায় পেশা হিসেবে নিতে পারেন। ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহের মধ্যে চাহিদা ও সম্মানের দিক দিয়ে কন্টেন্ট রাইটিং অত্যন্ত উন্নত মানের পেশা।
কন্টেন্ট রাইটিং করার জন্য আপনাকে যে কোন ভাষা পুরোপুরি ভাবে শিখতে হবে। কন্টেন্ট রাইটিং এর মাধ্যমে ফিল্যান্সিং করার জন্য ইংরেজি ভাষা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। কেননা, ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস গুলোতে ইংরেজি ভাষার উপর কন্টেন্ট রাইটিংয়ের অনেক চাহিদা রয়েছে।
কন্টেন্ট রাইটিং এর বাজেট মূলত লেখকের লেখার মান এবং আর্টিকেল এর শব্দের উপর নির্ণয় করা হয়। কারণ, সব লেখকের লেখার মান এক নয়। আবার সব ধরণের আর্টিকেল এর ওয়ার্ড সংখ্যা এক থাকে না।
তবে মোটামুটি ভাবে বলতে গেলে ৩ -৪ হাজার ওয়ার্ড এর একটি ইংরেজি আর্টিকেল এর এভারেজ বাজেট থাকে ৫০০ /৮০০ ডলার। আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহের মধ্যে চাহিদাপূর্ণ কাজ করতে চান তবে কন্টেন্ট রাইটিংয়ে এখনো বেশ অপর্চুনিটি রয়েছে।
গুরুত্বপূর্ণ কিছু কথাঃ
ফ্রিল্যান্সিং বাংলাদেশের মানুষের জন্য এখন জাতীয় পেশার রূপ নিয়েছে। শুরুতেই বলেছি সারা বিশ্বে ফ্রিল্যান্সিংয়ে বাংলাদেশ দ্বিতীয় বৃহত্তম। এটা সত্যিই আমাদের জন্য পর্বের বিষয়। তবে এখনো আমাদের দেশে লক্ষ লক্ষ শিক্ষিত যুবক বেকার। তারা যদি চাকরির পেছনে না দৌঁড়িয়ে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরটি নিয়ে কাজ করত তবে হয়ত বাংলাদেশ আরো এগিয়ে যেতো।
ফ্রিল্যান্সিং আয়ের উপর তরুণ সমাজকে উদ্বুদ্ধ করণে বাংলাদেশ সরকার বেশ সময়োপযোগী পদক্ষেপ নিয়েছে। প্রতিটি জেলা ও থানা শহরে ফ্রিল্যান্সিং এর উপর প্রশিক্ষণ কেন্দ্র খোলা হচ্ছে। তরুণরাও ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহে আগ্রহী হচ্ছে।
পড়ার সাজেশনঃ
► ফেসবুকে কিভাবে টাকা আয় করা যায়?
► ইউটিউব নিশ আইডিয়া | ভিডিওর সেরা টপিক চয়ন করুন
আমরা তরুণ সমাজ যদি নিজ উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিংকে চাকরি হিসেবে নিতে পারি, তবে আশা করা যায় আমরা খুব শিঘ্রই উন্নতির দিকে এগিয়ে যাব ইনশাআল্লাহ।
প্রিয় পাঠক, আমরা যেই ৫ টি কাজের কথা উল্লেখ করেছি তা মূল ক্যাটাগরি গুলোর অন্তর্ভূক্ত। অর্থাৎ, প্রত্যেকটি ক্যাটাগরির মধ্যে বেশ কয়েক প্রকারের সাব ক্যাটাগরি রয়েছে। যেমন ধরুন, কম্পিউটার প্রোগ্রামিং এর মধ্যে রয়েছেঃ উইন্ডোজ সফটওয়্যার, ম্যাক সফটওয়্যার, এন্ড্রয়েড অ্যাপস, অ্যাপল অ্যাপস ইত্যাদি। এগুলোর মধ্যে আবার গেম রয়েছে।
কম্পিউটার প্রোগ্রামিং এর প্রত্যেকটি সাব ক্যাটাগরিই অনেক ডেভেলপ। ঠিক একই ভাবে ওয়েব ও গ্রাফিক্স এর মধ্যেও বিভিন্ন সাব ক্যাটাগরি রয়েছে। এখান থেকে আপনার যেই ক্যাটাগরিই পছন্দ হয়, সেই ক্যাটাগরি অথবা তার সাব ক্যাটাগরিতেও কাজ করতে পারেন।
উপরোল্লেখিত ৫ টি ক্যাটাগরির যে কোনটা আপনি শিখেন না কেন, ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহে এই সবগুলো কাজেরই অনেক চাহিদা রয়েছে।
Add comment